‘‘আপোষ নামা’’
১ম পক্ষ: ২য় পক্ষ:
মোঃ রুবেল আলী (রবিউল) ১। মোঃ নাহারুল ইসলাম
পিং- মোঃ সেকেন আলী ২। মোঃ মিনারুল ইসলাম
সাং- মির্জানগর ৩। মোঃ ইমান আলী
থানা:মিরপুর,জেলা:কুষ্টিয়া। ৪। মোঃ আনারুল ইসলাম
৫। মোঃ মাবুল আলী
৬। মোঃ রবিউল ইসলাম
সর্ব পিং- মৃত পরশ আলী
৭। মোঃ রনি, পিতা-মোঃ রবিউল প্রামানিক
৮। মিঠু, পিতা- ইয়ারদী প্রামানিক
৯। জসিম, পিতা- সিরাজুল প্রা:
১০। শরিফুল ইসলাম,পিতা- সিরাজুল প্রা:
১১। লিংকন, পিতা-মুক্তার প্রা:
১২। আছেদ, পিতা-মজিরুদ্দীন
১৩। জিয়ার উদ্দীন, পিতা-মজিরুদ্দীন
১৪। মোঃ পুকারে, পিতা-যফির উদ্দীন
সর্ব সাং- মির্জানগর
থানা:মিরপুর,জেলা:কুষ্টিয়া।
উপরুক্ত পক্ষদ্বয়ের মধ্যকার বিরোধ নিস্পত্তিকল্পে অদ্য ২৯-০৫-২০১৩ খ্রী: তারিখে মির্জানগর শহিদুল প্রামানিকের বৈঠকখানায় বারুইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সাইদুর রহমান এর উদ্যোগে ও সভাপত্তিত্বে এক শালিসী সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় উভয়পক্ষের বক্তব্য শ্রবন করা হয় ও স্থানীয় ভাবে শোনামেলা করা হয়। জানাগেল যে, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভুল-বুঝাবুঝি হেতু এই গোলমালের উৎপত্তি এবং ১ম পক্ষ সাময়িক উত্তেজনা বশত: কোর্টে একটি মামলা দায়ের করে। যাইহোক নিম্ন স্বাক্ষরকারী (স্বাক্ষরপত্র সংযুক্ত) গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যস্থতায় উভয় পক্ষের মধ্যকার ভূলবুঝাবুঝি ও মনোমালিন্যের অবসান ঘটিয়ে আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে বিরোধের নিস্পত্তি করা হলো। এখন থেকে পক্ষদ্বয়ের মধ্যে এবিষয়ে আর কোন বিরোধ রইলোনা এবং তারা পরস্পর শান্তিপুর্ণ ভাবে সহাবস্থান করবে এই মর্মে উভয় পক্ষই স্ব-স্ব ইচ্ছায় অত্র আপোষনামায় সহি স্বাক্ষর করলেন।
আমার উপস্থিতিতে অত্র শালিস কার্য ও আপোষনামা সম্পন্ন হলো।
উপস্থিত শালিসবর্গের স্বাক্ষর:
(স্বাক্ষরপত্র সংযুক্ত)
অদ্য বিচারের দিন ধার্য আছে পক্ষদ্বয় তাদের প্রতিনিধী বর্গসহ অত্র গ্রাম আদালতে হাজির আছেন । উভায় পক্ষের বক্তব্য শ্রাবণ করা হলো। পক্ষদ্বয়ের বক্তব্য এটা পরিপুষ্ট হয় যে, পক্ষদ্বয়ের মধ্যকার দামপত্ত সম্পর্ক বজায় রাখা অসম্ভব । যাই হোক উভায় পক্ষের প্রতিনিধী বর্গের সমন্বয়ে গঠিত শালিস বর্গের মাধ্যমে সমঝতা ও যুক্ত তালাকের মাধ্যমে বিরোধের নিষ্পত্তি করা হলো । শালীস নামা ও তালাক নামা সংযুক্তি ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস